ধুমপানে করোনা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি, টেলিভিশনের সংবাদে করেছে প্রচার অকালে ধরতে পারে মরণ কাশি। বিড়ি সিগারেট সিদ্ধি গাজা চুরট আছে তার সাথে, অসময়ে বিদায় নেওয়ার জন্য নেশা খোররা ধুমপানে
শীতকালিন করোনা ভাইরাস শক্তিশালী বটে, করোনার আশামী হইলে একবার বিপদ যাবে ঘটে। প্রশাসন মোদের মাইকিং করে দিচ্ছে সাবধান করে, বাহিরে বেশি না ঘুরিয়া থাকতে হবে ঘরে। বিনা দরকার ভুলেও মোরা
শ্যামনগর উপজেলার ভুরুলিয়া গ্রামে বসত করে বাবর ভাই চাকরী করে স্বনামধন্য গনমুখী সংস্থায় ধর্মে ভিরু কর্মেবীর সুন্দর তার আচরন তাইতো এতভালবাসে শ্যামনগরের জনগন। সদালাপি ভদ্রঅতি হয়না কোন তুলনা তার পরিশ্রম
কেবল রোগের নয় রোগির চিকিৎসা বলি যেটা, সুচিকিৎসা বলে অবিহিত এ জগতে সেটা। একটা সারতে অন্যটা ধরে যে চিকিৎসাটা, বলো দেখি ভাই ওটা সুচিকিৎসা বলবে কোন বেটা। দিলেন রোগির ঔষধ
উন্নয়নের পথে এদেশ অনেক যাচ্ছে এগিয়ে আর নয় ফিরে তাকানো আমাদের পিছনে, এখন দেশের উন্নয়ন করে যাবো যে আমরা এদেশ বিশ্বের বিশ্বয় হবে জেনে রাখো তোমরা। প্রিয় মাতৃভূমি জন্মভূমি তোমার
স্পষ্ট ভাষী অথচ বড্ড বদ মেজাজে, ছেলেটা উচ্চ-লম্বা, চুল-দাঁড়িও-বেশ, ওর ভাষা বেশ লম্বা, কথা ধরার জো নেই। ফর্সা দেহের লম্বা মুখের, সরু নাক- কথা-বার্তায় ধনুকের টংকার যেন; মহাবীর কর্ণ। ভদ্রতার
আমরা যুবোক রক্ত গরম, গায়ে আছে বল। মানবোনা তো কোন বাঁধা, এসো যুবোক দল। বদলে দেবো নিয়ম কানুন, উল্টা পাল্টা যতো। আমরা আইলা আমরা সিডর, আম্ফানেরি মতো। আমরা আগুন আমরা
পাঁচিল টপকে গিয়েছি ওপার গিয়ে দেখা সেখানে, বেশ অনেক ব্যাপার। নিচু পানে চেয়ে আছি জীবন বলে মরি- বাঁচি, বাঁচানোর নেই কেউ কি আর? এগিয়ে এসে দু-জন উন্মচিত করিল মন, কেন
আজ হেমন্তের এমন দিনে কাটছেনা ক্ষন তোমায় বিনে টিকছেনা মন বসে একাএকা, এই কটাদিন কোথায় ছিলে হঠাৎ আমার সামনে এলে লাগছে ভালো পেয়ে তোমার দেখা পেয়ে এমন বিকেল বেলা ওই
জন্ম আমার বাংলাদেশ, দেশ কে ভালোবাসি। সবুজ শ্যামলে ভরা মাঠ, ফসলের হাঁসি॥ মাঝিরা নাও বেয়ে চলে, ঢেউয়ের তালে তালে। বাঁশি বাজায় রাখাল ছেলে, বসে গাছের তলে। মধুর সূরে বাঁজায় বাঁশি,
মানব জীবন শুরু হয় আরবি শব্দ ‘ইকর’ দিয়ে। জ্ঞান অন্বেষন কর সবে, সূদুর দেশ ঘুরে। দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত পড়ার নেই কোন শেষ। এমন ভাবে পড় তুমি সময় করোনা নিঃশেষ।