আসি আসি করে শীত এসে গেছে। শীতের আগমনী বার্তা যতই দ্রুত হতে দ্রুততর হচ্ছে ততোই মহামারী করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে পড়ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য বারবার বলে আসছে যে, শীতে করোনার প্রাদুর্ভাব ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পাবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সব ধরনের কর্মতৎপরতা এবং হুশিয়ারীর মন্ততা মিলছে। ইতিমধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন সহ বহু দেশে মহামারী করোনা ভাইরাসের অপ্রতিরোধ্য গতিতে বেড়েই চলেছে। আমাদের দেশের বাস্তবতায় মহামারী কেরানা ভাইরাস হুহু করে বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত সপ্তাহে মহামারী করোনার প্রাদুর্ভাব ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। শীতে করোনার বাড়াবাড়ি এবং করোনার ব্যাপক উপস্থিতি দেশবাসির জন্য উদ্বেগের বিষয়। মহামারী করোনা ভাইরাসের কারনে আমাদের দেশের বিস্তীর্ণ জনপদ যেমন বিপর্যস্থ অনুরুপ ভাবে দেশবাসি হতবিহ্বল। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বারবার বলে আসছে মহামারী করোনা রোধে স্বাস্থ্য ঝুকি কমাতে হবে। স্বাস্থ্য ঝুকি যেন কোন অবস্থাতেই হালকা করে দেখার সুযোগ নেই। অবশ্যই মাস্ক পরিধান করতে হবে। ইতিমধ্যে জনসাধারনকে মাস্ক পরায় উদ্বুদ্ধ করনের ক্ষেত্রে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। এই মুহুর্তে আমাদেরকে অবশ্যই পালনীয় হিসেবে মাস্ক পরিধান করতে হবে। মাস্ক পরিধানই একমাত্র মহামারী করোনা ভাইরাস হতে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। সরকারী আইনের যথাযথ প্রয়োগ যেমন ঘটছে অনুরুপ ভাবে আমরা সমাজে যে যার অবস্থান হতে যেন মাস্ক পরিধানের উপর বিশেষ গুরুত্ব দিই। মহামারী করোনা ভাইরাস এর অন্যতম প্রতিরোধ ব্যবস্থা মাস্ক। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বারবার বলে আসছে যে সামাজিক এবং শারিরীক দূরত্ব বজায় রাখা। আমাদের দেশের সামগ্রীক বাস্তবতায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ক্ষেত্রে অলসতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। করোনা প্রতিরোধে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।