মহামারী করোনা ভাইরাসে বিশ্ব বিপন্ন এবং বিপর্যস্থ। বিশ্বের দেশে দেশে মহামারী করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব এবং সংক্রমন থেমে নেই। করোনা কল্যানে বিশ্ব স্বাস্থ্য ব্যবস্থা যেমন ছিন্ন ভিন্ন হয়েছে অনুরুপ ভাবে অর্থনীতিতে নেমে এসেছে চরম অস্থিরতা। বিশ্বের অন্যান্যদেশের ন্যায় আমাদের দেশেও থেমে নেই মহামারী করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব। বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় আমাদের দেশে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধী ভ্যাকসিন এসেছে, দেশে করোনা টিকা আমদানীর পর বিভিন্ন সময়ে উক্ত ভ্যাকসিন নিয়ে নানা মুখি গুজব ছড়িয়ে পড়েছে। এক শ্রেণীর লোকজন গুজব কে বিশ্বাস করে করোনা টিকা (ভ্যাকসিন) গ্রহনে দিধাদ্বন্দে পড়ে, কিন্তু বর্তমান সময়ে জনসাধারণ করোনা ভ্যাকসিন গ্রহনের ক্ষেত্রে আগ্রহ প্রকাশ করেছে, দলে দলে দেশবাসি করোনা টিকা গ্রহন করছে। আমাদের দেশে ইতিমধ্যে কয়েক লাখ মানুষ করোনা টিকা গ্রহন করেছে। করোনা প্রতিরোধে সম্মুখ ভাগের যোদ্ধারা প্রথমেই করোনা ভ্যাকসিন পাবেন, বর্তমানে কোন ধরনের ভয়, ভীতি, দ্বিধা দ্বন্দ ছেড়ে জন সাধারন করোনা টিকা গ্রহন করছে। সত্যিকার অর্থে করোনা প্রাদুর্ভাব হতে রক্ষা পাওয়ার মোখ্যম মাধ্যম মহামারী কেরানা ভাইরাস প্রতিরোধী ভ্যাকসিন। বর্তমান সময়ে দেশবাসির মাঝে করোনা প্রতিরোধী ভ্যাকসিন গ্রহনের বিষয়ে ব্যাপক আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। প্রতিটি টিকাদান কেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড় লক্ষনীয়। স্বাস্থ্য দপ্তরের বক্তব্য মহামারী করোনা প্রতিরোধী ভ্যাকসিন গ্রহন করলেও অবশ্যই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে হবে, কোন অবস্থাতেই লোক সমাগমে যাওয়া যাবে না, এক কথায় স্বাস্থ্য বিধির প্রতিটি ক্ষেত্র নিশ্চিত করতে হবে। আমরা করোনা প্রতিরোধী ভ্যাকসিন গ্রহন করলে এমনটি যেন না ভাবি করোনা পুরোপুরি প্রতিরোধ করেছি, এমনটি কখনই ভাবতে বা বিশ্বাস করতে পারি যদি আমরা স্বাস্থ্য বিধি মানি, মাস্ক পরিধান করি এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখি। করোনা প্রতিরোধে তাই স্বাস্থ্য বিধি মানার বিকল্প নেই।